Posts

ইঞ্জিন এবং মেশিনের মধ্যে পার্থক্য কী? difference between machine and engine ??

একটি মেশিন এক বা একাধিক অংশ সংবলিত কর্ম সঞ্চালন করার শক্তি ব্যবহার করার একটি যন্ত্র। মেশিন সাধারণত , যান্ত্রিক রাসায়নিক , তাপ , অথবা বৈদ্যুতিক অর্থ দ্বারা চালিত হয়। এই মেশিন এর সাহায্যে বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করা যায় খুব সহজ ভাবে এবং স্বয়ংক্রিয় ভাবে। একটি মেশিন কেবলমাত্র একটি বলকে দিক বা মাত্রায় রুপান্তরিত করে। কিন্তু এছাড়াও আরও জটিল মেশিন আছে যা আমাদের জীবনে দরকার এবং জীবনকে করে দিয়েছে সহজ। যেমনঃ যানবাহন , ইলেকট্রনিক সিস্টেম , আণবিক মেশিন , কম্পিউটার , টেলিভিশন , এবং রেডিও ইত্যাদি। ইঞ্জিন (Engine) শব্দটি এসেছে প্রাচীন ফরাসি “engin” এবং ল্যাটিন “ingenium” শব্দ থেকে। আমরা জানি , শক্তির সৃষ্টি বা ধ্বংস নেই , এক রূপ থেকে অন্য রূপে নেয়া যায় মাত্র। সাধারণত যে যন্ত্র শক্তির অন্য যেকোনো রূপকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তর করে , তাকে ইঞ্জিন বলে। যেমন : ইলেক্ট্রিক মোটর , তাপ ইঞ্জিন প্রভৃতি।

BIOS আপডেট করা হয় কেন?

কোন কিছু আপডেট করাই হয় নতুন ফিচার যোগ করার জন্য কিংবা পুরনো কোন বাগ বা ত্রুটি দূর করার জন্য। বায়োসের ক্ষেত্রেও এই নিয়মটা খাটে। সাধারণত বায়োস আপডেট করা হয়, কম্পিউটারের সিকিউরিটি মজবুত করার জন্য। পুরনো বাগ ফিক্স করা হয়, যাতে নিরাপত্তায় ত্রুটি না থাকে। তাছাড়া অনেক সময় বিভিন্ন হার্ডওয়্যারের সাপোর্ট বাড়াবার জন্যও আপডেট করা হয়। যেমন ধরুন আপনি হ্যাশওয়েল প্রসেসর চালাচ্ছেন, কিন্তু মাদারবোর্ডে ব্রডওয়েল প্রসেসর ব্যবহার করতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে অনেক সময় বায়োস আপডেট করার মাধ্যমে নতুন প্রসেসর ব্যবহারের সাপোর্ট পাওয়া যায়। অনেক সময় বিভিন্ন হার্ডওয়্যারের মধ্যে আরও ভালো সমন্বয় করার জন্য কিংবা স্ট্যাবিলিটি বাড়াবার জন্য ও আপডেট করা হয়। তবে আপডেট করার আগে দেখতে হবে, আপনার মাদারবোর্ড আপডেট সাপোর্ট করে কি না। যদি ঠিক মত আপডেট করা না যায়, তবে সমূহ সম্ভাবনা আছে মাদারবোর্ড অকেজো হয়ে যাওয়ার। তবে আধুনিক মাদারবোর্ডগুলোতে বায়োসের একটা ব্যাকআপ থাকে। যদি কোন সমস্যা হয় তবে যেন সহজেই আগের সংস্করণে চলে যাওয়া যায়। যদি দেখেন যে বায়োস আপডেট করলে আপনার কোন সুবিধা নাই, তাহলে বায়োস আপডেট আপনার জন্য খুব জরুরি কিছু না। ব

১ গিগাবাইট (জিবি) এর সমান ১০০০ নাকি ১০২৪ মেগাবাইট (এমবি)? ইউএসবি পেনড্রাইভে লেখা জিবি'র চেয়ে (প্রকৃত) হিসেবে কম দেখায় কেন?

বিট,বাইট,মেগাবাইট, গিগাবাইট,টেরাবাইট,পেটাবাইট, এক্সাবাইট,যেটাবাইট ইত্যাদি আসলে এসেছে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি থেকে। সেই হিসেবে— ১ বাইট= ২^৩ বিট ১ কিলোবাইট= ১০২৪ বাইট(২^১০ বাইট) ১ মেগাবাইট = ১০২৪ কিলোবাইট (২^১০ কিলোবাইট) ১ গিগাবাইট= ১০২৪ মেগাবাইট(২^১০ মেগাবাইট)  কম্পিউটার যেহেতু বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি মেনেই চলে তাই কম্পিউটারের Storage সিস্টেম ঠিক এই নিয়মই মানে। অপরদিকে ডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি বেশ সোজা। এই কারনে Storage প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলোর হিসেব অনেকটা সোজা করতে তারা ডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করে। যেমনঃ ১ মেগাবাইট = ১০০০ কিলোবাইট ১ গিগাবাইট= ১০০০ মেগাবাইট এতে হিসাব অনুযায়ী প্রায় ২.৫% মেমোরি লস হয়। ধরে হিসেব করে রাখে। আবার আপনি ওদের কিছু বলতেও পারবেন না। কারণ তারা খুব সুন্দর করে এই বিষয়টি Storage ডিভাইসের গায়ে লিখেও দেয়। এই গেল হিসাব-নিকাশের মারপ্যাঁচ। আরও কিছু সূক্ষ্ম বিষয় আছে। Storage ডিভাইসগুলো Formatted( FAT ,  FAT32 ,  NTFS , etc.) হলে তাদের জন্য একটা "File Allocation Table" এবং "Root Directory" লাগে আর এর জন্য কিছু মেমোরি সংরক্ষিত ক

ফেসবুক ও টুইটারের মত সামাজিক যোগাযোগের একাউন্টগুলোকে সুরক্ষিত রাখতে পারি accounts secure

এই সব গুলো অপশন Settings গেলে পাবেন ১. পাসওয়ার্ড ইউনিক লিখুন। অন্তত একটি আপার কেস লেটার, একটি লোয়ার কেস লেটার, একটি নাম্বার, একটি স্পেশাল ক্যারেক্ট। যেমনঃ heer@Nil321 ২. আপনার ইমেইল আইডির Password, ফেসবুকের Password থেকে ভিন্ন লিখুন। ফেসবুক হ্যাক হলেও আপনি ইমেইল থেকে আবার রিকভারি করতে পারেন। ৩. মোবাইল নাম্বার দিয়ে Account টি ভ্যারিফাই করুন। ৪. Two-factor Authentication চালু করুন। তাহলে যে কোন নতুন লগইনের জন্য আপনার মোবাইলে একটি কোড আসবে। যা না প্রদান করলে Account এ লগইন হবে না। ৫. আপনার কাছের কিছু ব্যক্তির আইডি Add করুন। যেখানে বলা আছে আপনার Account হ্যাক হলে তাদের মাধ্যমে ফেরত পেতে পারেন। ৬. ভোটার আইডি দিয়ে Account ভ্যারিফাই করুন।

Hi, I am Nazmul Ahasan Heera

I am willing to be a successful Engineer as well as a researcher in the field of Mechanical Engineering and wish to pursue a dynamic career as a faculty of Engineering Universities of Bangladesh with primary focus in the following research topics. Bachelor of Science (OnGoing) Sonargaon University – Dhaka Department: Mechanical Engineering

~ নাজমুল আহসান হিরা

একদিন সব ছেড়ে ছুড়ে দূরে কোথাও চলে যাবো। এইটাও একটা জীবনের লক্ষ্য..!

~ লুনা

June 15, 2016 অনেকদিন আগে বাসায় গিয়েছিলাম। ওর নাম লুনা। তো, আমি পৌছালাম যখন সকাল প্রায় ছয়টা। যখন আমি আমাদের রুমে ঢুকলাম, লুনা ঘুম থেকে উঠে এক লাফে আমার কোলে আসলো। মনে হচ্ছিল, পারলে আমার বুকের ভিতরে ঢুকে যেত। যাতে সব সময় আমার সাথে থাকতে পারে। মুহূর্ত টা কল্পনা করে চোখে পানি আসছে। তারপর, আমাদের কত মান অভিমান। রাগ। বিচার দেওয়া মাস্ট। সব শুনলাম। অভিমান ভাঙ্গালাম। রাগ ভাঙ্গালাম। বিচার করলাম আমার আম্মুর আর (ছোট দুইটার মধ্যে) । সবার শাস্তি, এরপর আর লুনাকে কেউ পড়তে বলবে না। বললেই লুনা আমার সাথে ঢাকায় যাবে। আর ফিরে আসবে না। পরের কয়েকদিন ওর বিরক্তে অতিষ্ঠ হলাম। আহা! বিরক্তই তো চাই। সকালে আমি ঘুম থেকে উঠি, এগারোটায়। লুনা আমাকে ডেকে তোলে সাতটায়। তারপর মুখ ধোওয়ার সময়টুকু দেয় না নাস্তা করার জন্য। আমি যেখানে যাব, সেখানে উনাকে নিয়ে যেতে হবে। না হলে চিরদিনের আড়ি। আড়ি আড়ি আড়ি। যেকোনো ব্যাপারে লুনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে। আরও অনেক কাহিনী। কয়েকদিন থাকার পর আমাকে ঢাকায় ফিরতেই হবে। উপায় নেই। লুনা আসলো আমাকে এগিয়ে দিতে। আমি আবার কবে বাসায় ফিরব, সেটাই বেশ কয়েকবার জিজ্ঞেস করল। আমি বসে আছি... এখন