আমাদের দেশ


দুনীতিতে এতটা এগিয়ে থাকার
মূলে আছে আমাদের অভিভাবক
সমাজ।
এদেশে একটি ছোট্টবাচ্চা যখন
ঠিকভাবে তার জুতার ফিতা বাধতেই
শিখেনা,তারও আগে থেকে বাবা-
মা তাকে ফার্ষ্ট হওয়ার তাগিদ দেয়...।
হোক তা,এক গ্লাস দুধ পানের
প্রতিযোগিতা/স্কুলের বার্ষিক
পরীক্ষা।
যার ফলে,বাচ্চাটি যে শিক্ষা পায়,তা হলো-
জীবনে প্রতিটি পর্যায়ে ফার্ষ্ট
হতে হবে,হোক তা সৎ/অসৎ উপায়ে।
একটি বাচ্চা বার্ষিক পরীক্ষাতে ফেল করলে সবার
চোখে যেন
সে খারাপ,হাজারো দোষে অপরাধী।
কেউ তার মানসিক অবস্থার
কথা চিন্তা করেনা।যার ফলে তার মাঝে অসুদপায়ে হলেও
পাশ করার প্রবণতা ঢুকে পড়ে।
প্রাপ্ত বয়সে সে হয়ে উঠে আত্মকেন্দ্রিক,স্বার্থপর,বিবেকহীন।
এই ছোট ছোট
দিকগুলো বাচ্চাটি সারাজীবন
বয়ে বেড়ায়।
পরবর্তীতে,সে যখন কোন বড় পর্যায়ে পৌছায়,তখন
সে হয়ে ওঠে অর্থখেকো,লোভী,বিবেকহীন
ব্যক্তি।

Comments

Popular posts from this blog

Ami Tomari Naam Gai lyrics | আমি তোমারই, তোমারই, তোমারই নাম গাই আমার নাম গাও তুমি

থাকা আর না থাকার মধ্যে পার্থক্য কোথায়?

ইঞ্জিন এবং মেশিনের মধ্যে পার্থক্য কী? difference between machine and engine ??